অনলাইন ডেস্ক◊◊
সকল অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আমি সাংবাদিক মো.সাইমুন ইসলাম(৪৪),পিতা-বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোঃ নূরুল ইসলাম(অবসর প্রাপ্ত সেনা সদস্য), দাপা ইদ্রাকপুর, ফতুল্লা,নারায়ণগঞ্জ। বর্তমানে জামতলা এলাকায় বসবাস করি আমরা।
সুতরাং একটি বিষয় যেনে আপনারা আনন্দিত হবেন- আমার পিতা জীবন বাজি রেখে দেশ,মা মাটি মানুষের জন্য যুদ্ধ করেছেন। দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রেখেছেন। আমি গর্বিত একজন মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সহিত মহান সাংবাদিকতা পেশায় কাজ করে আসছি।
সারাদেশে মহামারী করোনাকালীন সময় ও এর আগে পরে এবং নানান প্রতিকূলতার মুহূর্তেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহে নিজেকে আত্মনিয়োগ করেছি। দীর্ঘদিন যাবৎ এ মহান পেশা বুকে ধারণ করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে অবদান রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। দেশ ও দশের কল্যানে অনেক বস্তুনিষ্ঠ সংবাদে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছি। দেশের বহুল প্রচারিত স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক মানবকণ্ঠ, ইংরেজি দৈনিক দি বাংলাদেশ টুডেতে নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। এছাড়াও ইতিপূর্বে দেশের জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশের আলো, দি এশিয়ান এইজ এর মতো পত্রিকায় কাজ করেছি।
আমি অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি, গত ১২ আগষ্ট ২০২২ইং থেকে সর্বশেষ (৪ ফেব্রুয়ারি) ২০২৩ইং, তারিখে বিভিন্ন সময়ে নামধারী ফেসবুক ও একটি অনলাইন পোর্টাল নারায়ণগঞ্জ নিউজ আপডেট” নামক ফেইজবুক আইডিতে,আমি সহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জড়িয়ে ভিত্তিহীন উদ্দেশ্য প্রনোদিত অপপ্রচার ও অসামজস্যপূর্ন বিভ্রান্তি মূলক অপপ্রচার করা হয়েছে। যা আমার বোধগম্য নয়, যার সম্পূর্ণ তথ্য ভুল, মনগড়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত।
একজন পেশাদার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে এ ধরনের অপপ্রচার দুঃখজনক। এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এ বিষয়টি আইনত দন্ডহীন ও মানহানীকর অপরাধের সামিল।
অত্যন্ত দুঃখ ও ভারাক্রান্ত মনে আপনার/আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে। আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে অপপ্রচার অসঙ্গতিপূর্ণ, আমার ব্যক্তিগত জীবন হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে কিছু সংখ্যাক লোক নামধারী অসাংবাদিকতার নামে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
তাঁদের এহেন কর্মকাণ্ড বা মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন তথ্যে ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।