- আরিফ বিল্লাহ্ ডালিম, ভান্ডারিয়া থেকেঃ
পিরোজপুর ভান্ডারিয়া উপজেলার ধাওয়া ইউনিয়নের বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান পদ-প্রার্থী আলহাজ্ব সিদ্দিকুর রহমান টুলু ডাকুয়া আবারও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে। ধাওয়া ইউনিয়নের সর্বস্তরের গরিব-দু:খি মানুষের বন্ধু,উন্নয়নের কান্ডারি,সাধারণ জনগণের নয়নের মনি সাইকেল মার্কার প্রার্থী টুলু ডাকুয়া। এবারের মতেও জনগণের আশ্বাস মতে বিপুল ভোটে (২১ জুন) নির্বাচনে বিজয়ের বাতাস উড়বে। প্রতি বছরের ন্যায়, এবছরও জাতীয় পার্টি(জেপি’র) দলিয় জনপ্রিয় নেতা হিসেবে ‘সাইকেল মার্কার প্রতিক’ পাওয়াতে সাধারণ জনগণ আনন্দে মুগ্ধ হয়ে উঠেছেন।
নির্বাচনি এলাকা মনিটরিং মতে, বার বার নির্বাচিত সাইকেল মার্কার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী টুলু ডাকিুয়া জনগণের উন্নয়ণের কান্ডারি হিসেবে। প্রতিটি গ্রাম বাংলার মানুষের কাছে আস্থার একহ্রাস মুকুট হিসেবে সকলের হৃদয়ের স্পন্দনে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। যাহার পরিপ্রেক্ষিতে পিরোজপুর জেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান হিসেবে ‘‘সম্মাননা পদক’’ অর্জন করেন টুলু।
নির্বাচনি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ধাওয়া ইউনিয়নের মধ্যে মোট তিনজন চেয়ারম্যান প্রার্থী হেসেবে টুলু ডাকুয়া জনগণের ৯০% ভোটে বিজয়ী হওয়ার অনেক অংশে আশঙ্কা রয়েছে। সাধারণ জনগণের মতে একটাই প্রশ্ন? উন্নয়ণের মডেল হিসেবে টুলুর বিকল্প কোন প্রার্থী নেই।
স্থানীয় এলাকার জনগণের মতে, আলহাজ্ব সিদ্দিকুর রহমান টুলু ডাকুয়া বিচার,শালিস ব্যবস্থা, অনেক অংশে ভালো করেন। এলাকার মাদক কারবারি, কিশোরগ্যাং, মাদক সেবী,ইভটিজিং ও নানা প্রকার অপকর্ম তাঁর প্রচেষ্টায় ‘জিরো টলারেন্সে’ রয়েছে। তিনি ইউনিয়ণের প্রতিটি গ্রামবাংলায় রাস্তা-ঘাট করে আমাদেরকে ভালো একটি ইউনিয়ণ উপহার দিয়েছেন।
এবিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী টুলু ডাকুয়া বলেন, আমি সাধারণ জনগণের ভোটে বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান হয়েছি। কারণ জনগণ আমাকে অনেক ভালো বেসে এ রাজনীতির পথে এনেছেন। তাই বাবা আলহাজ্ব আবুল কাশেম ডাকুয়া তিনিও সাধারণ জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে রাজনীতিতে অংশ নিয়ে জনগণের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আমিও বাবার নীতি-নৈতিকতা ধরে রেখে জনগণের সেবায় সর্বক্ষণিক ভাবে নিয়োজিত আছি এবং থাকতে চাই।
তিনি আরো বলেন, আমি ২১ তারিখের নির্বাচনে আবার বিজয়ী হলে। আমার ইউনিয়নে যতপ্রকার রাস্তা-ঘাট অসম্পূর্ণ রয়েছে তা পাকা রাস্তায় উন্নীত করে দিবো বলে জানান টুলু।