আমিরুল ইসলাম কবিরঃ
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, কীটনাশকের ব্যবহার কমানো এবং ক্ষতিকর পোকা নিয়ন্ত্রণে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে পালিত হলো পার্চিং উৎসব।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পৌর শহরের জামালপুর গ্রামে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগেরর আয়োজনে এই পার্চিং উৎসব পালন করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফাতেমা কাওসার মিশু, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আশিকা জাহান তৈষি, উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শর্মিলা শারমিন,উপজেলা উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষন কর্মকর্তা নাজমুল হুদা,কৃষক নজরুল ইসলাম,আইয়ুব আলী, বকু মিয়া,ওয়াহেদ মিয়া ছাদেক আলী,শামিম মিয়া ও রুবেল মিয়া প্রমুখ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফাতেমা কাওসার মিশু জানান, পার্চিং পদ্ধতি হচ্ছে জমিতে নিরাপদ অভয়াবস্থান সৃষ্টি করা। পার্চিং অর্থাৎ বাঁশের কঞ্চি বা গাছের ডাল জমিতে পুতে রাখা। যেখানে পাখিরা বসে বিশ্রাম নিতে পারবে এবং ফসলের ক্ষতিকর পোকাগুলো খাবে এবং মলত্যাগ করে জমিতে সার বৃদ্ধি করবে। জমিতে চারা রোপণের এক সপ্তাহের মধ্যে এক বিঘা জমিতে ৭ থেকে ১০টি ডাল মাটিতে পোতা যাবে।
কৃষকদের পার্চিং পদ্ধতিতে উৎসাহিত করার লক্ষে এ পার্চিং উৎসবেরর আয়োজন করা হয়।