স্টাফ রিপোর্টারঃ
নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ সাদিপুর এলাকায় গোপন তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১১’র সিপিএসসি একটি সক্রিয় টিম অনুমোদহীন ভেজাল পানি কারখানায় অভিযান চালিয়ে একজনকে গ্রেফতার করেন। মানহীন খাদ্য পানীয় তৈরির সময় হাতে-নাতে মোঃ মজিবুর রহমান (৫০)’কে গ্রেফতার করা হয়।
জানাগেছে, গত সোমবার (১০ আগস্ট) রাঁতের বেলায় এসময় কারখানায় তৈরিকৃত অবস্থায় ১০০ মিঃলিঃ ওজনের ১২৯৬ বোতল অরেঞ্জ ফ্লেভার ড্রিংক, ১০০ মিঃলিঃ ওজনের ১৫১২ বোতল লিচি ফ্লেভার ড্রিংক, ১০০ মিঃলিঃ ওজনের ১১৫২ বোতল লাচ্ছি এডেড মিল্ক, চার কেজি সাইট্রিক এসিড, চার কেজি তরল ম্যাংগো ফ্লেভার, দুই কেজি পটাসিয়াম সালফেট এবং ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় বোঝাই ১টি মিনি কাভার্ড ভ্যান উদ্ধার করা হয়। এ সময় অভিযান কালে টের পেঁয়ে কারখানার এমডি মোঃ রশিদ আলী ও কারখানার ম্যানেজার মোঃ সুজন মাহমুদ কৌশলে পালিয়ে যায়।
গ্রেফতারকৃত’কে জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানাযায়, ওই পলাতক আসামীরা পরষ্পর যোগসাজশে কয়েক বছর যাবৎ নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ থানাধীন সাদিপুর এলাকায় জনৈক ছানোয়ারের বাসা ভাড়া নিয়ে সরকারী অনুমোদন না নিয়ে। ‘আর এন আর ড্রিংকস এন্ড এগ্রো প্রোডাক্টস’ নামক ফ্যাক্টরী চালিয়ে আসছিল। উক্ত ফ্যাক্টরীতে ‘পাতাকুড়ি’ ব্র্যান্ড নাম ধারণ করে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় অরেঞ্জ ফ্লেভার ড্রিংক, লিচি ফ্লেভার ড্রিংক ও লাচ্ছি এডেড মিল্কসহ বিভিন্ন ধরনের ভেজাল পানীয় বিএসটিআই অনুমোদনবিহীন ও বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহার করে উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছেন দীর্ঘ বছর। ‘পাতাকুড়ি’ ব্র্যান্ড এর পণ্য তৈরির জন্য লেবেলে ব্যবহার করা ঠিকানা রায়েরবাগ যাত্রাবাড়ী, ঢাকা বাংলাদেশ থাকলেও তারা অবৈধ উপায় অবলম্বন করে। সাদিপুর এলাকায় অবস্থিত ফ্যাক্টরীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় তৈরি করে বাজারজাত করে আসছেন। যা শিশু ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। আরও জানাগেছে, ফ্যাক্টরীর নামে কোন ভ্যাট রেজিঃ নং নেই। তারা কোন প্রকার মূসক প্রদান না করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে, ওই সকল অননুমোদনহীন ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করে আসছিল ।
র্যাব-১১’র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার-মোঃ জসিম উদ্দীন চেšধুরী( পিপিএম) বলেন, গ্রেফতারকৃত ও পলাতক আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। তবে এধরনের অসাধু প্রতারক চক্র ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আমরা , আইনী তৎপরতায় সর্বসময়ে প্রস্তুত থাকবো। অপকর্ম ও ভেজালের সাথে কেহই থাকতে পারবেনা, তাঁদের বিরুদ্ধে আমরা সবাই বদ্ধপরিকর বলে জানান তিনি।
নারায়ণগঞ্জে র্যাব-১১’র অভিযানে ভেজাল পানী
তৈরির কারখানায় একজন গ্রেফতার
স্টাফ রিপোর্টারঃ
নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ সাদিপুর এলাকায় গোপন তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১১’র সিপিএসসি একটি সক্রিয় টিম অনুমোদহীন ভেজাল পানি কারখানায় অভিযান চালিয়ে একজনকে গ্রেফতার করেন। মানহীন খাদ্য পানীয় তৈরির সময় হাতে-নাতে মোঃ মজিবুর রহমান (৫০)’কে গ্রেফতার করা হয়।
জানাগেছে, গত সোমবার (১০ আগস্ট) রাঁতের বেলায় এসময় কারখানায় তৈরিকৃত অবস্থায় ১০০ মিঃলিঃ ওজনের ১২৯৬ বোতল অরেঞ্জ ফ্লেভার ড্রিংক, ১০০ মিঃলিঃ ওজনের ১৫১২ বোতল লিচি ফ্লেভার ড্রিংক, ১০০ মিঃলিঃ ওজনের ১১৫২ বোতল লাচ্ছি এডেড মিল্ক, চার কেজি সাইট্রিক এসিড, চার কেজি তরল ম্যাংগো ফ্লেভার, দুই কেজি পটাসিয়াম সালফেট এবং ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় বোঝাই ১টি মিনি কাভার্ড ভ্যান উদ্ধার করা হয়। এ সময় অভিযান কালে টের পেঁয়ে কারখানার এমডি মোঃ রশিদ আলী ও কারখানার ম্যানেজার মোঃ সুজন মাহমুদ কৌশলে পালিয়ে যায়।
গ্রেফতারকৃত’কে জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানাযায়, ওই পলাতক আসামীরা পরষ্পর যোগসাজশে কয়েক বছর যাবৎ নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ থানাধীন সাদিপুর এলাকায় জনৈক ছানোয়ারের বাসা ভাড়া নিয়ে সরকারী অনুমোদন না নিয়ে। ‘আর এন আর ড্রিংকস এন্ড এগ্রো প্রোডাক্টস’ নামক ফ্যাক্টরী চালিয়ে আসছিল। উক্ত ফ্যাক্টরীতে ‘পাতাকুড়ি’ ব্র্যান্ড নাম ধারণ করে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় অরেঞ্জ ফ্লেভার ড্রিংক, লিচি ফ্লেভার ড্রিংক ও লাচ্ছি এডেড মিল্কসহ বিভিন্ন ধরনের ভেজাল পানীয় বিএসটিআই অনুমোদনবিহীন ও বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহার করে উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছেন দীর্ঘ বছর। ‘পাতাকুড়ি’ ব্র্যান্ড এর পণ্য তৈরির জন্য লেবেলে ব্যবহার করা ঠিকানা রায়েরবাগ যাত্রাবাড়ী, ঢাকা বাংলাদেশ থাকলেও তারা অবৈধ উপায় অবলম্বন করে। সাদিপুর এলাকায় অবস্থিত ফ্যাক্টরীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় তৈরি করে বাজারজাত করে আসছেন। যা শিশু ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। আরও জানাগেছে, ফ্যাক্টরীর নামে কোন ভ্যাট রেজিঃ নং নেই। তারা কোন প্রকার মূসক প্রদান না করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে, ওই সকল অননুমোদনহীন ভেজাল ও মানহীন খাদ্য পানীয় নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করে আসছিল ।
র্যাব-১১’র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার-মোঃ জসিম উদ্দীন চেšধুরী( পিপিএম) বলেন, গ্রেফতারকৃত ও পলাতক আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। তবে এধরনের অসাধু প্রতারক চক্র ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আমরা , আইনী তৎপরতায় সর্বসময়ে প্রস্তুত থাকবো। অপকর্ম ও ভেজালের সাথে কেহই থাকতে পারবেনা, তাঁদের বিরুদ্ধে আমরা সবাই বদ্ধপরিকর বলে জানান তিনি।