পোশাক নয়, প্রয়োজন চরিত্র পরিবর্তন। পুলিশ, র্যাব ও আনসারের নতুন ইউনিফরম পরিবর্তনের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে প্রথমেই উচিত ছিল পুলিশ, র্যাব ও আনসারে যে সমস্ত দুর্নীতিবাজ ও ২৪’র জুলাই গণঅভ্যূত্থানে যারা সরাসরি হত্যার সাথে জড়িত এবং ফ্যাসিবাদের ১৬ বছরে যারা গুম ও খুনের সাথে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় এনে যারা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জীবনের ঝুঁকি নিয়েছে তাদের মধ্যে যারা যোগ্য তাদের পুলিশ, আনসার এবং র্যাবে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির মধ্য দিয়ে মানবিক চারিত্রিক গুণাবলির শিক্ষা দিতে পারলেই হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব খাত থেকে ব্যায় করে পোষাক পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন হতো না। ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে ৫৭জন বিডিআর অফিসারকে নৃশংসভাবে হত্যা করে তাদের নাম ও পোষাক পরিবর্তন করেছিল। যাদের পোষাক পরিবর্তন করেছিল তারাই ২৪’র গণঅভ্যূত্থানে ছাত্র-জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়েছিল। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এমনিতেই অর্থকষ্টে রয়েছে, তার মধ্যদিয়ে নতুন করে পোষাক পরিবর্তনের ফলে যে টাকা খরচ হবে তা দিয়ে অতি প্রয়োজনীয় অন্য কাজ করা খুবই স্বাভাবিক বলে মনে করেন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি- এনডিপি’র চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা। তিনি বলেন, পোশাক পরিবর্তন মনস্তাত্ত্বিক না ব্যবসায়িক দেশবাসী জানতে চায়।
২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালে এনডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এক জরুরী সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, নতুন করে চাল-ডালের হু হু করে বাড়ছে, কারণ জনগণের মাথার উপর নতুন করে ভ্যাটের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এ কারণেই সাধারণ মানুষ সবজির দাম কম পেলেও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নাগালের বাইরে চলে গেছে। রোজাকে সামনে রেখে এক শ্রেণীর সিন্ডিকেটের সদস্যরা অধিক মুনাফা পাওয়ার আসায় তৃপ্তি সংকট তৈরী করছে। এখান থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। আর বের হতে হলে রাজনৈতিক মতানৈক্য সৃষ্টি না করে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সে ক্ষেত্রে নতুন নির্বাচনী রোডম্যাপের কোন বিকল্প পথ নেই বলে তিনি মনে করেন। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন এনডিপি’র মহাসচিব মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এডভোকেট ফরিদ হোসেন ভূইয়া, মাহবুব আলম রুনু, মোঃ সিদ্দিকুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব হায়াত মাহমুদ, নির্বাহী সদস্য হাসান আহমেদ সহ প্রমুখ।
২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালে এনডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এক জরুরী সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, নতুন করে চাল-ডালের হু হু করে বাড়ছে, কারণ জনগণের মাথার উপর নতুন করে ভ্যাটের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এ কারণেই সাধারণ মানুষ সবজির দাম কম পেলেও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নাগালের বাইরে চলে গেছে। রোজাকে সামনে রেখে এক শ্রেণীর সিন্ডিকেটের সদস্যরা অধিক মুনাফা পাওয়ার আসায় তৃপ্তি সংকট তৈরী করছে। এখান থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। আর বের হতে হলে রাজনৈতিক মতানৈক্য সৃষ্টি না করে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সে ক্ষেত্রে নতুন নির্বাচনী রোডম্যাপের কোন বিকল্প পথ নেই বলে তিনি মনে করেন। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন এনডিপি’র মহাসচিব মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এডভোকেট ফরিদ হোসেন ভূইয়া, মাহবুব আলম রুনু, মোঃ সিদ্দিকুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব হায়াত মাহমুদ, নির্বাহী সদস্য হাসান আহমেদ সহ প্রমুখ।