স্মারকলিপিতে বলা হয়, গত ১লা অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এবং সমমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা—২০২৪ জারি করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এবং সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিদেরও আয় ও সম্পদ বিবরণী জমা দিতে হবে। তাদের স্ত্রী বা স্বামীর পৃথক আয় থাকলে তার বিবরণীও জমা দিতে হবে। ১ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ নীতিমালা জারি করা হয়। নীতিমালায় বলা হয়েছে, ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী জমা দেবেন।
মাননীয় উপদেষ্টা আপনার এই দূরদর্শী সিদ্ধান্তে জনগণ আশান্বিত হয়েছে কারণ বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন ব্যক্তিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ দুর্নীতি তদবির বাণিজ্য করে অঢেল সম্পদের মালিক হয়। জনগণের নিকট কখনো সম্পদের সঠিক হিসাব দেয় না।
হানিফ বাংলাদেশী আরো বলেন, মাননীয় উপদেষ্টা আপনি বলেছেন রাষ্ট্রের যে কোন ব্যক্তি আপনার নিকট চিঠি লিখতে, আমি দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এই চিঠি লিখলাম।