যৌথ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ১৪ দলের বাইরে সকল আন্দোলনরত শিক্ষার্থী, ছাত্র — জনতার প্রতিনিধি, কৃষক — শ্রমিক প্রতিনিধি, সংস্কৃতি সংগঠনের প্রতিনিধি, সকল দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠন করার জোর দাবি জানানো হয়।
এই ক্ষেত্রে যৌথ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে অন্তর্বর্তীকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রধান কে হবেন এবং কাঠামো কেমন হবে তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা হয়, রাষ্ট্রপতি উদ্যোগ গ্রহণ করলে আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রধান সহ ২১ সদস্য বিশিষ্ট তালিকা দিতে প্রস্তুত। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক সমাজ ও রাষ্ট্রচিন্তক সর্বজনীন গণতন্ত্রের প্রবক্তা, রেনেসাঁস সাধক সর্বজনাব অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রধান করে একটি গ্রহণযোগ্য “অন্তর্বর্তীকালীন সর্বদলীয় সরকার” গঠন করার জোর দাবি জানানো হয়।
যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর প্রদান করেন যথাক্রমে, সোনার বাংলা পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও ঐক্যবদ্ধ গণতান্ত্রিক আন্দোলন প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দ হারুন —অর—রশীদ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা পার্টি ‘ র সভাপতি ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক ফ্রন্টের সমন্বয়কারী আঃ গফুর মিয়া,বাংলাদেশের গণমুক্তি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পদ্ধতি বাতিলের দাবি পরিষদের সদস্য সচিব আবদুল মোনেম, জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পথ ভাসানী’ র সমন্বয়ক আসাদুর রহমান খান, বাংলাদেশের স্বাধীনতা পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের মহাসচিব এ এ এম ফয়েজ হোসেন, ফরওয়ার্ড পার্টির সদস্য সচিব ও অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের অন্যতম সংগঠক মাহবুবুল আলম চৌধুরী, বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল বাদল,বাংলাদেশ বিপ্লবী দলের সভাপতি আমিনুল ইসলাম, গণঅধিকার পার্টি ‘ র চেয়ারম্যান সরদার মোঃ আব্দুস ছাত্তার,জাগ্রত সমাজ ও গণপরিষদ আন্দোলনের সমন্বয়ক মমিনুল ইসলাম, গ্রীণ পার্টি ‘ র চেয়ারম্যান ও গণপরিষদ আন্দোলনের সমন্বয়ক রাজু আহমেদ খান, গরীব পার্টি ‘ র চেয়ারম্যান দিদার হোসেন, সোনার বাংলা পার্টি ‘ র সাংগঠনিক সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, সোলায়মান চৌধুরী, বাংলাদেশ সর্বজনীন দলের সভাপতি প্রিন্সিপাল নুর মোহাম্মদ মনির, বৈঠক আহ্বায়ক এডভোকেট হোসেন আলী সরকার, সুদীপ্ত রানী দাস, আবু বকর সিদ্দিকী, আবুল খায়ের, গণপরিষদ আন্দোলনের সমন্বয়ক অলক চৌধুরী, হাফিজুর রহমান, মামুনুর রশীদ প্রমূখ।