নিজস্ব প্রতিবেদক:
দুর্নীতি-দুবৃত্তায়ন, ঘুষ-চুড় জুয়া ও মাদক মুক্ত বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে সংগ্রাম চালাতে হবে মন্তব্য করে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণফোরামের নির্বাহী সভাপিত এডেভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, জাতীর স্বার্থেই আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু’র মত ত্যাগি নেতাদের স্মরণ করতে হবে এবং তাদের ত্যাগের ঘটনা বর্তমান প্রজন্মের নিকট পৌছে দিতে হবে।
বুধবার (৪ নভেম্বর) মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ আয়োজিত স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য জিয়া ও এরশাদের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করে জেল খেটেছেন আখতারুজ্জামান বাবু। এই আখতারুজ্জামান বাবুদের মত কয়েকজন নেতাদের সাহসী ভূমিকার জন্যই আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি পথে চলতে অনুুপ্রেরণা পেয়েছি।
জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা এম এ জলিলের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন বঙ্গবন্ধু গবেষনা পরিষদ সভাপতি লায়ন গনি মিয়া বাবুল, বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব মোঃ গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, জয় বাংলা মঞ্চের সভাপিত মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী, ন্যাপ ভাসানী সভাপিত মোসতাক আহেমদ, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, তৃণমূল বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব রুখসানা আমিন সুরমা, বরিশাল বিভাগ সমিতির অন্যতম নেতা শহীদুন্নবী ডাবলু, নারী নেত্রী লিজা রহমান প্রমুখ।
সভাপতির ভাষণে এম এ জলিল বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু প্রবাসী মুজিব নগর সরকারের ত্রাণ কমিটিতে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার জন্য যে ভূমিকা রেখেছেন তা অতুলনীয়।