সমাবেশে সারাদেশের সকল বেসরকারি গণগ্রন্থাগার কে একটি প্লাটফর্মের মধ্যে এনে, বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠনের উদ্যোগে গড়ে ওঠা বেসরকারি গণগ্রন্থাগারের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বই সরবরাহ ও গ্রন্থাগারিক নিয়োগসহ ছয় দফা দাবি নিয়ে সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ করে। পরে সর্বসম্মতিক্রমে নাসিম আহমেদকে আহ্বায়ক ও মোঃ এবাদুল সরদার রাহাতকে সদস্য সচিব নির্বাচিত করে ১১ সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটি গঠন করা হয়।
এর আগে বাংলাদেশ বেসরকারি গণগ্রন্থাগার পরিষদের এক সাধারণ সভায় সংগঠনের সভাপতি মোঃ ইমাম হোসেন তার ব্যক্তিগত পাঠাগার ‘পাঠাগার আন্দোলন বাংলাদেশ’ কে সম্পৃক্ত করে ও সংগঠনের কিছু সংখ্যক নেতৃবৃন্দকে নিয়ে বিভিন্ন নিয়ম বহিভূর্ত কার্যক্রম পরিচালনা এবং অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করায় দেশের সকল পাঠাগার উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি ও সংগঠনের ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়ায় সর্বসম্মতিক্রমে ‘বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ’ কে স্থায়ীভাবে বিলুপ্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।