অনলাইন ডেস্ক ♦♦
বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল সফল সংগঠক হিসেবে মানবকল্যাণে বিশেষ অবদান রাখায় ‘সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী স্মৃতি সম্মাননা পদক ২০২৩’ এ ভূষিত হয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু একাডেমীর উদ্যোগে গতকাল (১৮ সেপ্টেম্বর) সোমবার বিকেলে ঢাকার কাকরাইলস্থ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলির সাবেক সদস্য ও সাবেক সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী এবং গুণীজন সম্মাননা পদক প্রদান উপলক্ষে। আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অন্যতম উপদেষ্টা জননেতা মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই সম্মাননা পদক প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা কামাল চৌধুরী।
সংগঠনের সভাপতি শেখ ইকবাল খোকনের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব হুমায়ুন কবির মিজির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে প্রশংসার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে দক্ষতা ও প্রশংসার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত কবিসংসদ বাংলাদেশের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এসময় বেশ কয়েকটি জতীয় কবি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এসকল কবি সম্মেলনে দেশবরেণ্য কবি-সাহিত্যিকগণ অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের গণমাধ্যমে একটি পরিচিত নাম লায়ন গনি মিয়া বাবুল। তিনি গাজীপুর থেকে প্রকাশিত দৈনিক গণমুখ (তৎকালীন সাপ্তাহিক) পত্রিকায় ১৯৮৭ সালে সাংবাদিকতা শুরু করেন। পরবর্তীতে দেশের বহুপ্রচারিত দৈনিক খবর পত্রিকায় তিনি ১৯৮৮ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত প্রশংসার সাথে স্বীয় দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেন। তিনি দৈনিক প্রভাত, দৈনিক প্রাইম, দৈনিক মুক্তসংবাদ, দৈনিক জনসংবাদ, বার্তা সংস্থা ফেয়ার নিউজ সার্ভিস-এফএনএস প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে সাংবাদিক হিসেবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে তিনি দেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিরাপদ নিউজ ডটকম এ যুগ্ম সম্পাদক এবং বাংলাদেশ সংবাদের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি দৈনিক ভোরের সময়ের উপদেষ্টা ও সাপ্তাহিক ঝুমুর পত্রিকার প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। দেশের জনপ্রিয় জাতীয় সংগঠন নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি হিসেবে তিনি ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি নিসচা’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব হিসেবে ২০১০ সাল থেকে স্বীয় দায়িত্ব প্রশংসা ও দক্ষতার সাথে পালন করে আসছেন। সড়ক দুর্ঘটনারোধে ও এই বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরীতে তিনি বিশেষ অবদান রাখছেন।
তিনি বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে ও ব্যক্তিগতভাবে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন। ইতিমধ্যে তিনি মানবসেবায় বিশেষ অবদান রাখায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ‘মেলভিন জোন ফেলো-এমজেএফ’ উপাধিসহ শতাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। তিনি প্রায় ৩২ বছর যাবত সর্বস্তরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে কাজ করে আসছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে গবেষণা করছেন এবং তার গবেষণালব্ধ প্রবন্ধ, নিবন্ধ ও কলাম বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক গণমাধ্যমে প্রকাশ ও প্রচার হয়ে আসছে। তার এসকল লেখা ইতোমধ্যে যথেষ্ট পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তার নিজ জন্মস্থান গাজীপুর জেলার শ্রীপুরে স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, শিশু ও গণশিক্ষা কেন্দ্র, পাঠাগার প্রভৃতি জনহিতকর প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় মূখ্য ভূমিকা পালন করে আসছেন। তিনি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে স্বীয় দায়িত্ব প্রশংসা ও দক্ষতার সাথে পালন করে আসছেন। বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক সংবাদপত্রে প্রবন্ধ, কবিতা ও ছড়া লেখে তিনি ইতোমধ্যে যথেষ্ট পরিচিতি লাভ করেছেন। তিনি উক্ত সম্মাননা পদকে ভূষিত হওয়ায় বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে ও ব্যক্তিগতভাবে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন। ইতিমধ্যে তিনি মানবসেবায় বিশেষ অবদান রাখায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ‘মেলভিন জোন ফেলো-এমজেএফ’ উপাধিসহ শতাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। তিনি প্রায় ৩২ বছর যাবত সর্বস্তরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে কাজ করে আসছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে গবেষণা করছেন এবং তার গবেষণালব্ধ প্রবন্ধ, নিবন্ধ ও কলাম বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক গণমাধ্যমে প্রকাশ ও প্রচার হয়ে আসছে। তার এসকল লেখা ইতোমধ্যে যথেষ্ট পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তার নিজ জন্মস্থান গাজীপুর জেলার শ্রীপুরে স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, শিশু ও গণশিক্ষা কেন্দ্র, পাঠাগার প্রভৃতি জনহিতকর প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় মূখ্য ভূমিকা পালন করে আসছেন। তিনি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে স্বীয় দায়িত্ব প্রশংসা ও দক্ষতার সাথে পালন করে আসছেন। বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক সংবাদপত্রে প্রবন্ধ, কবিতা ও ছড়া লেখে তিনি ইতোমধ্যে যথেষ্ট পরিচিতি লাভ করেছেন। তিনি উক্ত সম্মাননা পদকে ভূষিত হওয়ায় বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
Tags: সৈয়দা