সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি।।
সিদ্ধিরগঞ্জের লন্ডন প্রবাসী হযরত আলী ওরফে সাদেকুর রহমানকে মৃত দেখিয়ে বাড়ি দখলে নিয়েছে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা। প্রবাসী দেশে আসলে তাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়াসহ কয়েকটি মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে। নারায়ণগঞ্জ জেলা পিবিআই এর তদন্তে মিথা মামলা থেকে রেহাই পেলেও তাকে বাড়ীতে উঠতে দিচ্ছেন না সন্ত্রাসীরা। বাড়ীতে গেলেই সন্ত্রাসীরা তাকে ও তার পরিবারের লোকজনকে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। রেমিটেন্স যোদ্ধা সাদেকুর রহমান লন্ডন থেকে এসে বাড়ী দখলের চেষ্টায় প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জের বাগপাড়া এলাকার মৃত আমির আলীর ছেলে হযরত আলী চৌধুরী ওরফে সাদেকুর রহমান ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশের পরে জগ্নাথ কলেজে অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে অর্নাসে ভর্তি হন। আশির দশকে ফাইনাল পরীক্ষার আগেই তিনি জীবিকার টানে সৌদি আরব চলে যান। কয়েক বছর পরে দেশে এসে সিদ্ধিরগঞ্জের দক্ষিন কদমতলী এলাকায় সাড়ে ৪ শতাংশ জমি (সাফ কবলা দলিল নং- ৮৪৪২, তারিখ- ৯/১১/১৯৮৬ইং) ক্রয় করেন। জমিতে বসত বাড়ি নির্মাণ করেন প্রবাসী সাদেকুর রহমান। তখনও সাদেকুর রহমান বিবাহ না করায় বাড়িতে তার বোন সূর্যবানুকে থাকতে দেয়। সূর্যবানু তার ছেলে-মেয়ে নিয়ে বসবাস করতে থাকে। এসময় সাদেকুর রহমান পুনরায় স্পেন চলে যায়। স্পেন থেকে আসার পর সে ২০০৭ সালে উক্ত বাড়িটি তার স্ত্রী রেশমা আক্তারকে রেজিষ্ট্রী করে দেয়। পুনরায় সাদেকুর রহমান স্বপরিবারে লন্ডন চলে যায়। তার বোন মৃত্যুবরণ করলে সূর্যবানুর ছেলে-মেয়েরা বাড়িটি তাদের দখলে রাখে। এসময় সূর্যবানুর মেয়ে আফরোজা আক্তার গংরা উক্ত জমিটি তাদের বলে প্রচার করতে থাকে। স্থানীয়দেরকে আফরোজা জানায়, হযরত আলী মৃত্যু বরণ করেছে এবং বাড়িটি তাদের নামে লিখে দিয়েছে। এখবর পেয়ে লন্ডন থেকে সাদেক ওরফে হযরত আলী দেশে ফিরে এসে বাড়ি দখলে নিতে গেলে তাকে জমি বুঝিয়ে না দিয়ে হত্যার হুমকি দেয়। সাদেকুর রহমান স্থানীয় এলাকাবাসীসহ প্রশাসনের কাছে এর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করে।
আফরোজা উল্টো ২০২০ সালে নারায়ণগঞ্জ আদালতে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। আদালতের নির্দেশে মামলাটির তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নারায়ণগঞ্জ জেলা। পিবিআই তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. ইকবাল হোসেনের তদন্তে পিটিশন মামলায় কোন অপরাধ প্রমানিত না হওয়ায় আদালত মামলাটি খারিজ করে দেয়। জমির খাজনা, বিদ্যুাৎ, গ্যাস বিল ও হোল্ডিং ট্যাক্সসহ সব ধরনের কর সাদেকুরের স্ত্রী রেশমা নামে পরিশোধ করা হচ্ছে। এরপরও আফরোজা গংরা উক্ত বাড়িটির দখল মুক্ত করছে না।
এলাকাবাসী জানায়, আশির দশকে বিদেশে যাওয়ার সময় হযরত আলী পাসপোর্টে সাদেকুর রহমান নাম ধারন করে। মাঝখানে দেশে এসে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী হযরত আলী নামে জমি ক্রয় করে। কিন্তু পাসপোর্ট সাদেকুর রহমান নাম থাকার সুয়োগে হযরত আলীকে মৃত দেখিয়ে তার ভাগ্নি আফরোজার স্বামী কামাল হোসেন বাড়ীঘর দখলে নেয়। প্রবাসীর পক্ষে একাধিকবার এলাকার লোকজন মিমাংসা করে দিলেও প্রবাসীকে কিছুতেই বাড়ীতে ঢুকতে দিচ্ছে না।
জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জের বাগপাড়া এলাকার মৃত আমির আলীর ছেলে হযরত আলী চৌধুরী ওরফে সাদেকুর রহমান ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশের পরে জগ্নাথ কলেজে অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে অর্নাসে ভর্তি হন। আশির দশকে ফাইনাল পরীক্ষার আগেই তিনি জীবিকার টানে সৌদি আরব চলে যান। কয়েক বছর পরে দেশে এসে সিদ্ধিরগঞ্জের দক্ষিন কদমতলী এলাকায় সাড়ে ৪ শতাংশ জমি (সাফ কবলা দলিল নং- ৮৪৪২, তারিখ- ৯/১১/১৯৮৬ইং) ক্রয় করেন। জমিতে বসত বাড়ি নির্মাণ করেন প্রবাসী সাদেকুর রহমান। তখনও সাদেকুর রহমান বিবাহ না করায় বাড়িতে তার বোন সূর্যবানুকে থাকতে দেয়। সূর্যবানু তার ছেলে-মেয়ে নিয়ে বসবাস করতে থাকে। এসময় সাদেকুর রহমান পুনরায় স্পেন চলে যায়। স্পেন থেকে আসার পর সে ২০০৭ সালে উক্ত বাড়িটি তার স্ত্রী রেশমা আক্তারকে রেজিষ্ট্রী করে দেয়। পুনরায় সাদেকুর রহমান স্বপরিবারে লন্ডন চলে যায়। তার বোন মৃত্যুবরণ করলে সূর্যবানুর ছেলে-মেয়েরা বাড়িটি তাদের দখলে রাখে। এসময় সূর্যবানুর মেয়ে আফরোজা আক্তার গংরা উক্ত জমিটি তাদের বলে প্রচার করতে থাকে। স্থানীয়দেরকে আফরোজা জানায়, হযরত আলী মৃত্যু বরণ করেছে এবং বাড়িটি তাদের নামে লিখে দিয়েছে। এখবর পেয়ে লন্ডন থেকে সাদেক ওরফে হযরত আলী দেশে ফিরে এসে বাড়ি দখলে নিতে গেলে তাকে জমি বুঝিয়ে না দিয়ে হত্যার হুমকি দেয়। সাদেকুর রহমান স্থানীয় এলাকাবাসীসহ প্রশাসনের কাছে এর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করে।
আফরোজা উল্টো ২০২০ সালে নারায়ণগঞ্জ আদালতে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। আদালতের নির্দেশে মামলাটির তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নারায়ণগঞ্জ জেলা। পিবিআই তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. ইকবাল হোসেনের তদন্তে পিটিশন মামলায় কোন অপরাধ প্রমানিত না হওয়ায় আদালত মামলাটি খারিজ করে দেয়। জমির খাজনা, বিদ্যুাৎ, গ্যাস বিল ও হোল্ডিং ট্যাক্সসহ সব ধরনের কর সাদেকুরের স্ত্রী রেশমা নামে পরিশোধ করা হচ্ছে। এরপরও আফরোজা গংরা উক্ত বাড়িটির দখল মুক্ত করছে না।
এলাকাবাসী জানায়, আশির দশকে বিদেশে যাওয়ার সময় হযরত আলী পাসপোর্টে সাদেকুর রহমান নাম ধারন করে। মাঝখানে দেশে এসে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী হযরত আলী নামে জমি ক্রয় করে। কিন্তু পাসপোর্ট সাদেকুর রহমান নাম থাকার সুয়োগে হযরত আলীকে মৃত দেখিয়ে তার ভাগ্নি আফরোজার স্বামী কামাল হোসেন বাড়ীঘর দখলে নেয়। প্রবাসীর পক্ষে একাধিকবার এলাকার লোকজন মিমাংসা করে দিলেও প্রবাসীকে কিছুতেই বাড়ীতে ঢুকতে দিচ্ছে না।
প্রবাসী সাদেকুর রহমান সোমবার দেশে এসে সন্ত্রাসীদের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তিনি জানায়, আমি দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে বিদেশে পরিশ্রম করে দেশে রেমিটেন্স পাঠাচ্ছি। আমার পাঠানো টাকা দিয়ে জমি কিনে বাড়ি করেছি। যত বারই বাড়িতে যাই আফরোজার স্বামী ও একদল সন্ত্রাসী আমাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়। লন্ডন প্রবাসী সাদেকুর রহমান তার বাড়ি উদ্ধারে প্রশাসনসহ সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন।
Tags: সিদ্ধিরগঞ্জ