তিনি আরো বলেন, ভারত সরকারের নীতি—নির্ধারকরা প্রকৃতি, জীবন ও সভ্যতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। আন্তর্জাতিক নদী আইন অনুযায়ী সম্পূর্ণ সীমালংঘন করে এই অপকর্মটি করেছে ভারত সরকার। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সীমান্তে হত্যাসহ মাদক চোরাচালানে প্রত্যক্ষভাবে ইন্দোন রয়েছে ভারত সরকারের। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে প্রত্যেকটি দেশ প্রেমিক নাগরিককে এই বিষয়ে যার যার জায়গা থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। স্বাধীনতা পরবর্তীকাল থেকে নদীগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে ভারত সরকার এ পর্যন্ত তালবাহানা করে আসছে।
মিটিং এ সবুজ আন্দোলনের পরিচালক অভিনেতা উদয় খানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন সবুজ আন্দোলন পরিচালনা পরিষদের মহাসচিব মহসিন সিকদার পাভেল, প্রত্যাশার বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মামুন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোরছালীন ইসলাম বাবু, অর্থ সম্পাদক আলমগীর হোসেন পলাশ, নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক সাহিন আরা সুলতানা।
বক্তারা বলেন, সমাজের সকল বিত্তবান ব্যক্তি কে পানিবন্দী মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। কোন সতর্কবার্তা ছাড়া বাঁধের পানি ছেড়ে দেওয়া সম্পূর্ণ বেআইনি। পাশাপাশি বাংলাদেশের অধিকাংশ নদী দখল ও দূষণের জর্জরিত হওয়ায় লোকালে পানি বেশি ঢুকে পড়েছে। অনতিবিলম্বে সকল নদী দখলমুক্ত করে খননের ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রস্তুতি সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সহ—সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক অভিনেতা মির্জা আনোয়ার পারভেজ, প্রত্যাশার বাংলাদেশের সহ—সভাপতি সুরুজ ইসলাম, বিশিষ্ট কবি আসাদুল ইসলাম,ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবি আকাশ মনি, নারী পরিষদের সহ—আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ফেরদৌসী আক্তার, ছাত্র পরিষদের দপ্তর সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সায়েম প্রমূখ।