মো: ইকবাল হোসেন,গোপালগঞ্জ◊◊
১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মূল মদদদাতা পাকিস্তানিদের দোসর স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামায়াত। তারা মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ করে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনেও সারাদেশে অগ্নিসংযোগ, লুণ্ঠন, গণহত্যায় মেতে উঠেছে তারা। জিয়া-মুস্তাক বঙ্গবন্ধুর কাছে থেকেও তাঁকে খুন করতে দ্বিধা করেনি। তাদের উত্তরসূরি বিএনপি-জামায়াত। এদের কাছে দেশের মানুষ নিরাপদ নয়। বাংলার মানুষ বুঝে গেছে বিএনপি-জামায়াত ২২ হাজারের বেশি যুদ্ধাপরাধীদের দল। তারা দেশ ও মানুষের জন্য হুমকিস্বরূপ। আওয়ামী লীগ দেশের উন্নয়ন, মানুষের উন্নয়নে কাজ করছে। আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক, মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক দল। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে জনগণ বিএনপিকে প্রত্যাখান করায় দেশে আলবদর, রাজাকারদের মত ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করেছে। খুনি তারেক লন্ডনে বসে দেশে যে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। তা দেশের মানুষ শক্ত হাতে রুখে দিয়েছে। মুক্তিকামী স্বাধীন প্রিয় বাংলার মানুষ এদেশ থেকে এসকল ষড়যন্ত্রকারী বিএনপি-জামায়তকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেবে। দেশের উন্নয়নে কোন অপশক্তি বাঁধা দিতে পারবে না।’
সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিকালে রঘুনাথপুর দীন নাথ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জনসভায় নির্বাচনী জনসভা এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য গোপালগঞ্জ-২ আসনের ৮ বারের সংসদ সদস্য জননেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি।
সদর উপজেলার রঘুনাথ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রমেন্দ্রনাথ বসুর সভাপতিত্বে নির্বাচনী জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলে নাঈম, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক জি. এম সাহাব উদ্দিন আজম, গোপালগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী লিয়াকত আলী, সাধারণ সম্পাদক আবু সিদ্দিক সিকদার প্রমুখ।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদ হোসেন দিপু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও গোপালগঞ্জ সাংবাদিক ইউনিয়নের (জিইউজে) সভাপতি সৈয়দ মুরাদুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিউটন মোল্লা সহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী।
Tags: যুদ্ধাপরাধী