ভাসানী অনুসারী পরিষদের সভাপতি ও গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বাবলু ভারতকে লাল কার্ড দেখিয়ে বলেন, আজ থেকে আমরা ভারতীয় সকল পণ্য বর্জন করলাম। বাংলাদেশের বন্ধু হিসেবে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পাশে ছিলেন সেই জন্য আপনাদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা রয়েছে। কিন্তু আমাদের বিজয়ের মাসে যখন বাংলাদেশের পতাকাকে অবমাননা করেন তখন আপনাদের কে বন্ধু ভাবতে কষ্ট হয়। গতকাল প্রধান উপদেষ্টার সাথে আমরা মিলিত হয়েছিলাম। সেখানেও বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ করেছি। ভবিষ্যতেও দেশের সম্মানের স্বার্থে আমরা যে কোন কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারি। মনে রাখবেন কারো দয়ার দানে আমাদের বিজয় আসেনি। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা কোনভাবে ভুলণ্ঠিত হতে দেবো না। তিনি সবাইকে সজাগ থাকারও আহ্বান জানান।
৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ভাসানী অনুসারী পরিষদের উদ্যোগে জাতীয় পতাকার অবমাননা, আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনে হামলা, ভাংচুরসহ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচার ও ভারত সরকারের উস্কানিমূলক বক্তব্যের প্রতিবাদে গণসমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্যদের মধ্যে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন এনডিপি’র মহাসচিব মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা, শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বক্তব্য রাখেন এ এ এম ফয়েজ হোসেন। আরো বক্তব্য রাখেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব ড. আবু ইউসুফ সেলিম, যুগ্ম আহবায়ক বাবুল বিশ্বাস, ভাসানী অনুসারী কাজী নজরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাকিম, যুবনেতা এম এ আজিজ, ছাত্রনেতা মোশারফ হোসেন, আহসান হাবিবসহ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।
৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ভাসানী অনুসারী পরিষদের উদ্যোগে জাতীয় পতাকার অবমাননা, আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনে হামলা, ভাংচুরসহ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচার ও ভারত সরকারের উস্কানিমূলক বক্তব্যের প্রতিবাদে গণসমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্যদের মধ্যে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন এনডিপি’র মহাসচিব মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা, শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বক্তব্য রাখেন এ এ এম ফয়েজ হোসেন। আরো বক্তব্য রাখেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব ড. আবু ইউসুফ সেলিম, যুগ্ম আহবায়ক বাবুল বিশ্বাস, ভাসানী অনুসারী কাজী নজরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাকিম, যুবনেতা এম এ আজিজ, ছাত্রনেতা মোশারফ হোসেন, আহসান হাবিবসহ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়।