অতিথির বক্তব্যে কবি-সাহিত্যিক, স্থপতি, সাবেক বিমান পাইলট, আত্মিক শুদ্ধপুরুষ, পীরজাদা খাজা আলাউল হক অলি (মা. জি. আ.) বলেন, আহলে বায়’আতের প্রতি আমাদের যথাযথভাবে সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। কারণ ইসলাম প্রতিষ্ঠায় আহলে বায়’আতের ভূমিকা ছিল অতুলনীয়। মাওলা ইমাম হোসাঈন (আ.)- জালিম শাসক, নরকের কীট এজিদ লানাতুল্লাহি আলায জ্বালিমের আনুগত্য মেনে না নিয়ে সপরিবারে শাহাদাতের অমৃত সুধা পান করে ইসলামের বিজয়কে সুনিশ্চিত করেছেন কিয়ামত অবধি। তিনি বর্তমান প্রজন্মকে জ্ঞান ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় অবদান রাখার জন্য উদাত্ত আহবান জানান।
এ উপলক্ষে কর্মসূচির মধ্যে ছিল- পতাকা উত্তোলন, কুরান পাঠ, হামদ, নাত, মানাকাবাত পরিবেশন, ওয়াজ-নসিহত, রুহানী বয়ান, জিকির-আজকার, মুরাক্বাবা, জিয়ারত, জিয়াফত। অনুষ্ঠানে দেশেরর নানা প্রান্ত থেকে জ্ঞানীগুণী আলেম-ওলামা, শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, গবেষক, সাংবাদিকসহ সর্বস্তরের ভক্তবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় দোয়া ও মুনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়।