নিজস্ব প্রতিবেদক।।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক সোসাইটি ও বাংলাদেশ-ভারত মানবাধিকার যৌথ উদ্যোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
শুক্রবার ( ২৭ মে) কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা অনুষ্ঠিত সভায় বাংলাদেশ-ভারত মানবাধিকার সংস্থার চেয়ারম্যান অফিসার মো নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পীরজাদা শহীদুল হারুন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবুল হাসান আসুক, ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল, বাংলাদেশ পিপলস পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল কাদের, মানবাধিকার ব্যক্তিত্ব সাংস্কৃতিক সংগঠক ও সমাজসেবক শেখ আসাদুজ্জামান আজম, জাতীয় সংগঠনের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম, জাপান গার্ডেন সিটি লিমিটেডের পরিচালক আসাদুজ্জামান জামিন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক উপকমিটির সদস্য লায়ন জেবিন সুলতানা কান্তা, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন নারায়ণগঞ্জ জেলার সহ-সভাপতি আবুল খায়ের, হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি আজীবন সদস্য কবি হাসিনা হক নূর জাহান, অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক এম শফিক উদ্দিন অপু। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিশিষ্ট মানবাধিকার সংগঠন মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ২০ জনকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্বর্ণ পদক প্রদান করা হয়।
নেতৃবৃন্দ বলেন, চেতনার কবি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা নিয়ে আমরা তার আদর্শকে অনুসরণ করতে হবে। তিনি আমাদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তার লেখা কার কবিতা আমাদেরকে আমাদের চলার পথকে সাধিত করেছন। আর সে কারণেই নজরুলকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশকে পাওয়া যায় না এবং নজরুলকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের কোন কার্যক্রমকে আরো সুন্দর করা যায় না।
তারা বলেন, কাজী নজরুলকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে মনে রাখতে পারলেই এগিয়ে যেতে পারবো।