মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মুক্তি আন্দোলন (বিজিএমএ) এর চেয়ারম্যান আশরাফ আলী হাওলাদার বলেন, বানভাসি মানুষ নিদারুন কষ্টে আছে। অবিলম্বে ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র নির্ধারণ করে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। সরকারি ত্রাণ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিতরণ করতে হবে। সেনাবাহিনী ত্রাণ বিতরণ করলে বানভাসি মানুষ ত্রাণ পাবে। বন্যার পানি নামার সাথে সাথে নানা রকমের রোগবালাইয়ের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে। এজন্য সরকারকে প্রস্তুতি নেয়ার দাবি জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, ইভিএম কি জিনিস গ্রামগঞ্জের মানুষ জানে না। ইভিএম মেশিনে ভোটগ্রহণ বাতিলের দাবি জানাই। সাধারণ ব্যালট—বাক্স পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ করলে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ—উদ্দীপনা বাড়বে।
মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন কৃষক সমিতির আহ্বায়ক চাষী মাসুম, বাংলাদেশ জাস্টিস পার্টির আহ্বায়ক আবুল কাশেম মজুমদার, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মুক্তি আন্দোলন (বিজিএমএ) এর ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মোঃ তোজাম্মেল হক তাজেম, গণতান্ত্রিক মুক্তি যুব আন্দোলনের সভাপতি মিজানুর রহমান ফকির, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ঢালী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, গণতান্ত্রিক মুক্তি ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি সুভাষ চন্দ্র দাসসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।