মানববন্ধনে ছামিউল আলম রাসু বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল/সংগঠন গুলো কৃষকদের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন করে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে কৃষক মেহনতী মানুষ কে, যাতে তারা নিজেরা একত্রিত হতে না পারে। এ ভাগের কারণে কৃষক তার ন্যর্য অধিকার আদায় করতে পারে না। কৃষক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দূরভোগ জন্ম থেকেই রয়ে গেছে সমাধানের নামে সবাই রাজনীতি করেছে ক্ষমতায় এসেছে নিজেদের পেতনীতি করেছে কিন্তু কৃষক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য কিছু করে নাই। আহবান করি সকল কৃষক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে একত্রিত হতে হবে নিজের অধিকার নিজেদের কেই আদায় করে নিতে হবে।
শেখ নাসির উদ্দিন বলেন, আমাদের কৃষকের ভ্যাট টাক্সের টাকায় আমলা চলে সেই আমলা আমাদের উপর নির্যাতন চালায়। বিভিন্ন ভাবে সিন্ডিকেট করে টাকা পাচার করে তাদের সন্তানকে বিদেশে পড়ায় বেগম পাড়া গড়ে আর আমাদের চোষন নিপীড়ন করে, তাদের বিচার হয়না আর কৃষক ফসল ফলিয়ে সিন্ডিকেটের কারনে লাভ করতে পারে না, ঋন পরিশোধ না করতে পেরে আত্মহত্যা করে তার বিচার হয়না। সংষ্কারের নামে তামাসা শুরু করেছে ৭ মাস পার হলো কৃষি প্রধান দেশ অথচ এখনো কৃষকের সংষ্কারের কোন রূপরেখা নেই। কৃষি কমিশন বাস্তবায়নের জন্য আমরা প্রধান উপদেষ্টা সহ বিভিন্ন দপ্তরে বিভিন্ন সময়ে কৃষি ও ভুমি কমিশনের দাবী করে আসছি কিন্তু এখনো কেও কোন কর্ণপাত করছে না, সবাই ক্ষমতা নিয়ে ব্যস্ত।
মানববন্ধনের সভাপতি চাষি মাসুম তিন দফা দাবী তুলে ধরেন। দাবি গুলো হলো- ১। হিমাগারের ভাড়ায় আলু চাষীদের ভূর্তুকি দেওয়া হোক, ২। পেঁয়াজ, আলু ও সবজি সংরক্ষণের জন্য অধিকহারে হিমাগার নির্মাণে সরকারী সহযোগিতা দেওয়া হোক এবং ৩। স্থায়ী কৃষি কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হোক।