সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধী দলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে অবস্থান করায় উগ্রবাদীরা উৎসাহ পাচ্ছে। হিন্দু—মুসলমান দাঙ্গা সৃষ্টি করার উসকানিদাতাদের পক্ষ নিয়েছে ভারত। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যেকোনো অপতৎপরতার জবাব দেবে জনগণ।
তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিস্টের দোসররা এখনো সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্তের অংশ হিসেবে আগরতলায় সহকারী হাইকমিশনে হামলা হয়েছে। দেশি—বিদেশি সব ষড়যন্ত্র রুখতে হলে জনপ্রতিনিধি দরকার। সেই জন্য অবিলম্বে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের আহ্বায়ক এম. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ইঞ্জি. মোফাজ্জল হোসেন হৃদয় সঞ্চালনায় এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, প্রিন্সিপাল শাহ মুহাম্মদ নেছারুল হক, তাঁতী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ড. কাজী মনিরুজ্জামান মনির, ওলামা দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন, কৃষকদলের যুগ্ম সম্পাদক ব্যারিস্টার ওবায়দুর রহমান টিপু, শাহ আব্দুল্লাহ আল বাকী, সহ—সাধারণ সম্পাদক এড. রবিউল ইসলাম রবি, কর্মজীবী দলের আলতাফ হোসনে সরদার, বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক ইউসুফ আলী মিঠু, শফিকুল ইসলাম সবুজ, তোফায়েল হোসেন মৃধা, ইঞ্জি. মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, মোঃ মুসা ফরাজী, মাদারীপুর জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল বাশার মাতব্বর, মটর চালক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন কবির, বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের অহিদুল ইসলাম, ওবায়দুর রহমান, মনির হোসেন বেপারী, আমির হোসেন দানেশ, ইউসুফ আলী বাচ্চু, জাকির হোসেন, সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।