২৪ টি জাতীয় দৈনিক, ১৮ টি ইলেকট্রনিক্স গণমাধ্যম, ২২ টি নিউজ পোর্টাল এবং সারাদেশে সেভ দ্য রোড-এর বিভিন্ন শাখার স্বেচ্ছাসেবিদের তথ্যর ভিত্তিতে তৈরি করা এই প্রতিবেদনে যে তথ্য উঠে এসেছে, সেই তথ্যর চেয়েও ভয়ংকর রেলওয়ের বর্তমান ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ।
মাসের নাম রেলক্রসিং দুর্ঘটনা/আহত/নিহত সেলফি দুর্ঘটানা/আহত/নিহত ছাদ/কাটা পরে/ ধাক্কায়/আহত/নিহত
জানুয়ারি ৭/২৯/৮ ১১/২১/৪ ৮/২/২
ফেব্রুয়ারী ২০/৯২/২০ ১১/১০/৫ ১০/৯/২
মার্চ ১১১/১০০/১৫ ৮০/৭০/১০ ৪২/১৬/৬
এপ্রিল ৭১/১২৬/২৩ ৩১/৩০/১৭ ১০/১০/২
মে ১৫০/১৫০/১৫ ৫০/৬০/৫ ১২/১১/৩
জুন ১৪০/১২২/১০ ৪০/৪০/৫ ১৭/২০/২
জুলাই ৯০/১৮৫/১৮
৩০/২৭/৪ ২২/২০/২
ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ঘটনার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি নিহতদের পরিবারকে কমপক্ষে ১০ লক্ষ এবং আহতদের সরকারি অর্থায়নে চিকিৎসার দাবি জানিয়েছেন সেভ দ্য রোড নেতৃবৃন্দভ। একই সাথে রেলওয়ের বর্তমান পরিস্থিতির উত্তরণে সেভ দ্য রোড-এর পক্ষ থেকে ৭ টি সুপারিশ দেয়া হয়েছে। ১. অবৈধ ক্রসিংগুলোর সমাধান করা ২. দুর্নীতিবাজ রেল কর্মকর্তা কর্মচারিদেরকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয় ৩. সরকারি লেজুড়ভিত্তিক সংগঠন ‘বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিক লীগের নামে নেতাকর্মীদের দৌরাত্ম বন্ধ করে রেলকে গণমূখি বাহন হিসেবে প্রতিষ্ঠায় আত্ম নিয়োগ করা ৪. যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশ রেলওয়েকে বেসরকারি খাত থেকে মুক্ত করে রাষ্ট্রিয় তত্বাবধায়নে পরিচালনার সুপরিকল্পিত উদ্যেগ গ্রহণ করা ৫. সচিব-কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সকল রকম আরাম-আয়েশ বাতিল করে সারাদেশে রেলওয়ের উন্নয়নে নিবেদিত থাকা ৬. যাত্রী সেবার মান উন্নয়নে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উপর নজরদারি বাড়ানো এবং সারাদেশের সকল স্থানে কার্যকর সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা ৭. প্রতি ৩ কিলোমিটারে পর্যবেক্ষণ করার জন্য রেলওয়ে পুলিশ-এর বিশেষ বুথ স্থাপন করা।