অভিযোগ করা হয়েছে ভবনের গাঁ ঘেঁষে গড়ে তোলা মেলার কারণে তারা তাদের ঘরের দরজা—জানালা পর্যন্ত খুলতে পারছেন না। মেলার ম্যাজিক নৌকা ও নাগরদোলাসহ বিনোদন সামগ্রীর বিকট শব্দ, হইচই আর সাউন্ডবক্সের কানফাঁটা শব্দে তারা অতিষ্ঠ। ছেলে—মেয়েদের লেখাপড়ায়ও মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে, পরীক্ষার্থীরা হচ্ছে বিপর্যস্ত।
চুনকুটিয়া এলাকাবাসীর পক্ষে জনৈক আবু রায়হান জনদুর্ভোগ থেকে তাদের মুক্ত করার জন্য গত ৫ ডিসেম্বর ঢাকার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কেরাণীগঞ্জ উপজেলা নিবার্হী অফিসারের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন। এরপরও মেলা চলমান। আবেদনপত্রে তিনি অভিযোগ করেন, এলাকার প্রভাবশালী দুই ব্যক্তির নিজস্ব স্বার্থে ভবনগুলোর মধ্যখানে দরজা—জানালা ঘেঁষা একটুখানি খোলা জায়গায় বসানো হয়েছে এ মেলা। ভবনগুলোতে বসবাসকারী অসহায় ভাড়াটেরা প্রভাবশালীদের ভয়ে প্রকাশ্যে কথা বলার সাহস পাচ্ছেন না।